নিজস্ব প্রতিবেদন: দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক চলাকালীন ব্যারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর উপরে হামলার চেষ্টা করল কিছু দুষ্কৃতী। অল্পের জন্য রাজ রক্ষা পেলেও আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী।
রবিবার ব্যারাকপুর স্টেশন লাগোয়া হনুমান মন্দির সংলগ্ন একটি জায়গায় দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন রাজ চক্রবর্তী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পুরপ্রশাসক উত্তম দাস-সহ এলাকার বেশ কয়েকজন নেতা। হনুমান মন্দিরের একটি সমস্যা নিয়েই ওই বৈঠক চলছিল।
এদিকে, অভিযোগ ওই বৈঠক চলাকালীন জনা ৩০ দুষ্কৃতী বৈঠকে থাকা তৃণমূল কর্মীদের উপরে হামলা চালায়। কিন্তু তাদের আটকে দেয়ে রাজের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকার পুলিস কর্মীরা। রাজের কাছে পৌঁছাতেই পারেনি দুষ্কৃতীরা। তৃণমূল কর্মীদের অভিযোগ, ওইসব দুষ্কৃতী রাজের উপরে হামলার উদ্দেশ্যই এসেছিল। তাদের হাতে অস্ত্র ছিল।
হামলায় এখনওপর্যন্ত ৬ তৃণমূল কর্মী আহত হয়েছেন বলে জানবা যাচ্ছে। এদের মধ্যে একজনের আঘাত গুরুতর। তাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এনিয়ে টিটাগড় থানায় অভিযোগ করা হয়েছে তৃণমূলের তরফে। হামলায় জড়িত সন্দেহে ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন