সেপ্টেম্বরেও বন্ধ থাকবে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল। বিশেষ অনুমোদন প্রাপ্ত বিমানগুলি ছাড়া আর কোনও বিমান ভারত থেকে বিদেশে পাড়ি দেবে না বা অন্য দেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করতে পারবে না। রবিবার প্রকাশিত একটি নির্দেশিকায় জানাল ভারতের অসামরিক বিমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএ।
দেশে অতিমারি পরিস্থিতির শুরুর দিকে ভিসা এবং আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ টেনে একটি নির্দেশিকা জারি করেছিল ডিজিসিএ। গত বছর ২৬ জুন জারি করা সেই নিয়মেই সামান্য হেরফের ঘটিয়ে তার মেয়াদ ৩০ সেপ্টেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
তবে এই নির্দেশে আগের মতোই মালবাহী বিমানের যাতায়াতে ছাড় দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতিতে বেশ কিছু রুটে যে সমস্ত আন্তর্জাতিক বিমানকে ওড়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে, সেগুলির ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হবে না বলে জানিয়েছে ডিজিসিএ। ছাড় থাকবে ডিজিসিএ-র বিশেষ অনুমোদন পাওয়া উড়ানগুলির ক্ষেত্রেও।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন