ত্রিপুরার (Tripura) মাটিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। পুলিশ গ্রেফতার করেছিল তাকে। আইনি লড়াইয়ে তাদের জিতিয়ে কলকাতায় নিয়ে আসেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলে জয়ার। অবশেষে ফের ত্রিপুরায় এলেন জয়া দত্ত (Jaya Dutta)। এদিন তিনি জানিয়েছেন, "বারবার আসা যাওয়া চলতে থাকবে আমাদের।কেউ আটকাতে পারবে না আমাদের। জানি আবার মামলা করবে। তাতে কিছু যায় আসেনা। যতই আমাদের ওপর পরিকল্পিত অত্যাচার করুক। আমাদের আটকানো যাবে না।" ফের ত্রিপুরায় প্রচারে আসবেন দেবাংশু-জয়া-সুদীপ ।
গত কয়েকদিন ধরে ত্রিপুরায় (TMC in Tripura) এই তিন যুব নেতাকে ঘিরে যে রাজনৈতিক চর্চা হয়েছে তার মাঝে এদের উপস্থিতি সকলের নজর কেড়েছে। তাই এদেরকে নিয়ে এসেই ফের প্রচার চালাতে চায় তৃণমূল কংগ্রেস। তিন সপ্তাহ আগেই আদালত থেকে ছাড়া পাওয়ার পরেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে বুকে জড়িয়ে ধরেন দেবাংশু-সুদীপকে তা সকলের নজর কেড়েছে। এমনকি সোশ্যাল মিডিয়ায় যেভাবে দেবাংশু-সুদীপ-জয়া ট্রেন্ডিং হয়েছে তাতে ত্রিপুরার মাটিতে এদের তিনজনকে ব্যবহার করতে চায় দল। আপাতত ত্রিপুরায় পড়ে থাকছেন একাধিক নেতারা। প্রতি সপ্তাহেই দলের তরফ থেকে প্রতিনিধি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে (TMC in Tripura)। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলে গিয়েছেন, দলের নেতা-কর্মীদের, তিনি এখন থেকে নিয়মিত আসবেন ত্রিপুরায়। আর দলের যে সব কর্মী আন্দোলন করছে তাদের রক্ষা করার দায়িত্ব তার। কাউকে লড়াইয়ের জমি ছেড়ে যেতে বারণ করেছেন অভিষেক। তার সফরে অবশ্য দলের কর্মীরা উৎসাহ পাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন স্থানীয় নেতারা। ত্রিপুরার নেতা আশিষলাল সিংহ (Tripura leader Ashislal Singh) জানিয়েছেন, "অভিষেকের মতো নেতা সারাক্ষণ আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে থাকলেন। থানায় বসে থেকে সবটা মনিটরিং করেছিলেন। দলের নেতা-কর্মীদের ছাড়িয়ে নিয়ে যেতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়লেন এর থেকে বড় ব্যাপার আর কি হতে পারে?" অভিষেক নিজেই জানিয়েছিলেন মাসে দু'বার-তিন'বার করে তিনি আসবেন।
অন্যদিকে, শনিবার রাতেই কলকাতায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শুভঙ্কর দেব'কে। তৃণমূলের অভিযোগ, ত্রিপুরাতে ঠিকমতো চিকিৎসা হয়নি, সেকারণে বিশেষ বিমানে ত্রিপুরা থেকে কলকাতায় উড়িয়ে আনা হয়েছে।তৃণমূল নেত্রী জয়া দত্ত, জানিয়েছিলেন, ত্রিপুরাতে বিজেপির বিপ্লব দেবের বিপ্লব শেষ হয়ে গেছে। চিকিৎসা শেষে, ফের তারা ত্রিপুরার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। সেই অনুযায়ী তিনি এলেন ত্রিপুরায়।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন