সংস্কারের পর জালিয়ানওয়ালা বাগ স্মারক চত্বরকে নবরূপে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
নতুন করে তৈরি হয়েছে এখানকার শহিদ কুয়ো। নতুন চেহারা পেয়েছে জাদুঘরটিও। সংযোজিত হয়েছে চারটি নতুন গ্যালারি। শনিবার সন্ধেয় ভার্চুয়াল মাধ্যমে হওয়া উৎসর্গ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ১৯১৯-এর ১৩ এপ্রিলের সেই ভয়াবহ ১০ মিনিটের স্মৃতি ভোলার নয়। ওই ঘটনার জন্যই দেশ আজ স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব উদ্যাপন করতে পারছে। অহিংস জমায়েতের উপরে ব্রিটিশের নির্বিচার গুলিতে সে দিন এক হাজারেরও বেশি মানুষ
মারা গিয়েছিলেন।
মোদীর কথায় “এই জালিয়ানওয়ালা বাগই সর্দার উধম সিংহ, সর্দার ভগৎ সিংহের মতো অগণিত বিপ্লবীকে দেশের স্বাধীনতার জন্য আত্মবলিদানে উদ্বুদ্ধ করেছিল। দেশের ইতিহাসের ভয়াবহ অংশগুলি ভুলে যাওয়া উচিত নয়। সে কারণেই প্রতি বছর ১৪ অগস্ট দিনটিকে দেশভাগের আতঙ্ককে স্মরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশ।”
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন