বৃহস্পতিবার রাজ্যের তিনটি আসনে ভোটগ্রহণ। ভবানীপুর উপনির্বাচন-সহ ভোট হচ্ছে শমসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুরে। তিনটি কেন্দ্রে মোট ৯৭৯টি বুথ রয়েছে। ১০০ শতাংশ বুথে থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। মোট ভোটার ৬ লক্ষ ৯৭ হাজার ১৬৪। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৩ লক্ষ ৫৬ লক্ষ ৩৫৩, মহিলা ভোটার ৩ লক্ষ ৪০ হাজার ৭৯৯ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১২ জন রয়েছেন। এ বার ভোটে ভবানীপুরের উপর বিশেষ নজর দিয়েছে কমিশন। শুধু ওই কেন্দ্রেই ভোটের দায়িত্বে থাকবে প্রায় ৩৫০০ কেন্দ্রীয় বাহিনী। সকাল ৭টা থেকে শুরু ভোটগ্রহণ। চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ফলে আজ দিনভর নজর থাকবে তিন আসনের ভোট সংক্রান্ত খবরের দিকে।
পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে আগেই ইস্তফা দিয়েছেন ক্যাপ্টেন অমরেন্দ্র সিংহ। এর পর বুধবার দিল্লিতে তিনি সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। এমতাবস্থায় ক্যাপ্টেনের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। তিনি কয়েক জন কংগ্রেস বিধায়ককে নিয়ে শীঘ্রই বিজেপি-তে যোগ দিতে পারেন! এমন গুঞ্জনও তৈরি হয়েছে দিল্লির অলিন্দে। যদিও তা অস্বীকার করছেন পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠেরা। অন্য দিকে, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন সিধু। এই পরিস্থিতিতে পঞ্জাবে টালমাটাল অবস্থা কংগ্রেসের। আজ নজর থাকবে অমরেন্দ্র বিজেপি-তে যোগ দেন কি না সে দিকে।
এ ছাড়া আজ নজর থাকবে আইপিএল ও আবহাওয়া সংক্রান্ত খবরের দিকে। আজ আইপিএলে রয়েছে হায়দরাবাদ ও চেন্নাইয়ের ম্যাচ। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ খেলাটি শুরু হওয়ার কথা।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...


মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন