অনেক ক্ষণ ধরে রান্নাঘর পরিষ্কার করলেন। সাবান জল দিয়ে সব মুছলেন। তবু যেন মনের মতো দেখাচ্ছে না সাধের হেঁশেলটি। সিঙ্কের গায়ের দাগ উঠছে না যে!
এমন তো হয়েই থাকে। তবে তার জন্য মন খারাপ করার প্রয়োজন নেই। বাইরে থেকে লোক ডেকে আনারও দরকার নেই। এমনকি, বিশেষ কোনও জিনিস কিনতেও ছুটতে হবে না বাজারে। হাতের কাছের সাধারণ কিছু জিনিস দিয়েই নতুনের মতো করে ফেলা যায় স্টিলের সিঙ্ক।
২) লেবু
৩) ভিনিগার
৪) নারকেল তেল
৫) বাসন ধোয়ার তরল সাবান
৬) বেকিং সোডা
কী ভাবে সাফ করবেন নিজের হেঁশেলের সিঙ্ক?
প্রথমে সিঙ্ক থেকে সব বাসন সরিয়ে ফেলতে হবে। তার পর গরম জল দিয়ে জায়গাটি ভাল ভাবে ধুতে হবে। এ বার গোটা সিঙ্কে বেকিং সোডা ছড়িয়ে দিন এবং কাপড়ের টুকরোর মধ্যে তিন ফোঁটা বাসন মাজার সাবান দিয়ে ভাল ভাবে সিঙ্কটি ঘষতে থাকুন। যে সব জায়গায় জলের দাগ বেশি, সেখানে একটু বেশি জোর দিয়ে ঘষুন। তার পর আবার গরম জল দিয়ে সিঙ্ক ধুয়ে ফেলুন।
এর পরেও কয়েকটি জায়গায় গাঢ় দাগ থাকবে। অর্ধেক পাতি লেবু সে সব দাগের উপর ভাল ভাবে ঘষুন। তার পর একটি কাপড়ের টুকরো ভিনিগারে ভিজিয়ে নিন। সেই কাপড়টি দিয়ে লেবুর রস লাগানো জায়গাগুলি মুছে নিন। সব দাগ উধাও হবে। আর এক বার ভাল ভাবে জল দিয়ে সিঙ্ক ধুয়ে নিলেই হবে।
শুকিয়ে গেলে একটি কাপড়ে নারকেল তেল নিয়ে গোটা সিঙ্ক এক বার মুছে নিন। একেবারে নতুনের মতো চকচক করবে সিঙ্ক।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন