সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Smartphone heating: ব্যবহার না করলেও গরম হয়ে যাচ্ছে স্মার্টফোন, কী করে সামলাবেন তখন জেনে নিন...

ব্যবহার করার সময়ে অনেকেরই স্মার্টফোন গরম হয়ে যায়। সেই অবস্থায় ৩৫ থেকে ৪০ সেন্টিগ্রেড গরম হওয়াটা মোটেই অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু ব্যবহার না করা অবস্থায় যদি তা হয়? অনেককেই এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এতে ফোনের আয়ু কমে। কারণ ফোন গরম হলে তার প্রভাব পড়ে যন্ত্রাংশে। কী কী কারণে এই সমস্যা হয় এবং কী করে এই সমস্যা এড়াবেন, রইল সন্ধান। • ফোন চার্জে বসানোর সময়ে তাতে কোনও কাজ করবেন না। এতে ফোন গরম হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। • ফোনের নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণেও বহু সময়ে ফোন গরম হয়। নেটওয়ার্ক দুর্বল হলে, ফোন সারা ক্ষণ ভাল নেটওয়ার্কের সন্ধান চালিয়ে যায়। তাতে ফোনের প্রসেসর এবং ব্যাটারির উপর চাপ পড়ে। সেই কারণেই ফোন গরম হয়। এমন ঘটনা ঘটলে আপনার এলাকায় যে পরিষেবা প্রদানকারীর নেটওয়ার্ক ভাল, তাদের সিম কার্ড ব্যবহার করুন। • আপনি ফোনে কী কী কাজ করবেন? শুধু ফোন, হোয়াটসঅ্যাপ, নেটমাধ্যমের ব্যবহার? না কি তার সঙ্গে সিনেমা দেখা, গান শোনা? গেমও খেলবেন? এই সব মাথায় রেখে ফোনের মডেল নির্বাচন করুন। যদি গেম খেলতে চান, তা হলে জোরদার প্রসেসর-ওয়ালা ফোন কিনতে হবে। দুর্বল প্রসেসর ব্যবহার করা ফোন কিনলে তা দ্রুত গরম হবে। ফোন কেনার আগে এই বিষয়গুলি ভাল করে জেনে নিন। • আপনার ফোনে কি এমন কোনও অ্যাপ রয়েছে, যেগুলি ফোন ব্যবহার না করলেও ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করতে থাকে? তাতেও ফোন গরম হয়। এমন অ্যাপ ফোন থেকে ডিলিট করলে ফোনের উপর চাপ কম পড়বে।
• ফোনে কি গাদা জিনিস জমা হয়েছে? হোয়াটসঅ্যাপ, ইমেলে আসা গাদা গাদা ছবি, ভিডিয়ো বা গান কি পড়ে রয়েছে ফোনের ভিতরেই? তা হলে ফোন গরম হতে পারে। যেগুলির প্রয়োজন নেই, সেগুলি ডিলিট করে দিন। তাতেও ফোন ঠান্ডা থাকবে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

COVID-19: মারণক্ষমতা হারাচ্ছে করোনাভাইরাস, দাবি অক্সফোর্ড। জেনে নিন....

জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

চলো একটু ঘুড়ে আসি কাঞ্চনজঙ্ঘা বর্ননা ।

তাপসী ভূত বিশ্বাস করে না ঠিকই, কিন্তু সেটা খাস কলকাতায় বসে। এখন উত্তর সিকিমের এই প্রত্যন্ত গ্রাম— একে গ্রাম বলাও ভুল হবে, পাহাড়তলির ওপর ইতস্তত ছড়িয়ে থাকা কয়েকটা কাঠের বাড়ি— যেখানে সাঁঝবেলাতেই নিঝুম রাত নেমে এসেছে, এখানে ওর কেমন একটা ভয়-ভয় করছে। তার ওপর বাইরে অঝোরে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। এই অঞ্চলে এই একটাই হোম-স্টে সদ্য খুলেছে। সাকুল্যে চারটি ঘর। এখন এই ভরা বর্ষায় কেউ আসে না সাধারণত। যদি হঠাৎ রঞ্জনের অ্যাডভোকেট বন্ধু তমালের ফোন না পেত, তা হলে তাপসীও আসত না। অফিসে একটা জরুরি মিটিং চলছিল, তখনই আসে ফোনটা। মিটিং চলাকালীন খুব জরুরি না হলে ও কোনও ব্যক্তিগত ফোন ধরে না, তাই ‘মিটিংয়ে আছি, পরে ফোন করছি’ মেসেজ দিয়ে কেটে দিয়েছিল। পরে ফোন করতে তমাল কোনও ভণিতা না করে ওকে জানায় যে, রঞ্জন এখন অফিসের ট্যুরে দিল্লিতে নেই, মণিকার সঙ্গে গোয়ায় ছুটি কাটাতে গেছে। ওরা ফিরে এসে বিয়ে করতে চায়। তমালকে দায়িত্ব দিয়ে গেছে ডিভোর্সের শর্তাবলি তাপসীর সঙ্গে ফাইনাল করে রাখতে। রঞ্জন উদার ভাবে বলেছে, তাপসীর সব ন্যায্য দাবি ও মেনে নেবে, প্রকৃত ভদ্রলোকের মতো। তমাল কথা বলছিল পারিবারিক বন্ধু হিসেবে নয়, এক জন ল’ইয়ার হিসেবে। এতই ...

শরীরে জল জমেছে? সুস্থ থাকতে কী করবেন জেনে নিন....

নিয়ম করে স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়াদাওয়া-শরীরচর্চা সবই করেন, অথচ ওজন কমছে না কিছুতেই। কেন ভেবে পাচ্ছেন না! শরীরে জল জমছে না তো? এমনিতেই মানবদেহের ৫০-৬০ শতাংশ জল থাকে, কিন্তু যদি দেহে জলের পরিমাণ তার চেয়েও বেড়ে যায়? ফলে হাত-পা-গোড়ালি ফুলে যেতে শুরু করে। ব্যথাও হতে পারে। এই সমস্যা প্রায়শই হতে থাকলে ডিপ ভেন থ্রম্বোসিস, ফুসফুসে জল জমার মতো জটিল রোগও দেখা দিতে পারে। কেন দেহে জল জমে? অনেক ক্ষণ একজায়গায় বসে আছেন? তার কারণে শরীরে জল জমতে পারে। ঠিক একই রকম ভাবে এক জায়গায় অনেক ক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও এই সমস্যা হতে পারে। এছাড়া ঋতুস্রাব, গর্ভাবস্থা ইত্যাদির কারণেও দেহে জল জমতে পারে। তবে এই সব কারণ ছাড়াই যদি বারবার শরীরে জল জমে তা হলে একবার হৃদ্‌যন্ত্র পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার। ফুসফুস বা কিডনিতে কোনও জটিল রোগ বাসা বেঁধে থাকলে, তার উপসর্গ হিসেবেও দেহে জল জমতে পারে। কী করবেন? ১) খাবারে নুনের পরিমাণ কমান। চিপস, নিমকি, বড়া, সিঙ্গাড়া ইত্যাদি খাওয়া বন্ধ করুন। পাস্তা, পিৎজা, বার্গার, আইসক্রিম খাওয়াও চলবে না। ২) পাতে রাখুন টমেটো, কলা, অ্যাভোক্যাডো, শসা, বাঁধাকপি, পার্সলে পাতা ও পালং শাক। এছাড়া চিকিৎসকের...