সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

বাঙালির বইয়ের সেরা সম্ভার!

বিনোদন থেকে শিক্ষা , অবসর যাপন থেকে নিঃসঙ্গতা দূর - সবেতেই বই শ্রেষ্ঠ অবলম্বন। সেই প্রাচীন কাল থেকে বাংলা তথা আপামর বাঙালি বইয়ের প্রেমে পাগল। বাঙালির সেই ভালবাসা, পাগলামি, সমস্তকিছুকে সাক্ষী রেখে ১৯৫৭ সালে পথ চলা শুরু করে আনন্দ পাবলিশার্স। বাংলা সাহিত্য থেকে পড়াশুনার বই, গল্প থেকে কবিতা, ছোট গল্প থেকে উপন্যাস - ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে পথ চলা আনন্দ পাবলিশার্স বাঙালিকে উপহার দিয়েছে একের পর এক সেরা বই। বর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাঙালি বইয়ের সম্ভার রয়েছে আনন্দ পাবলিশার্সের কাছে। ২০টি ধারায়, ১২টি বিভাগে, ৪০০ জনেরও বেশি লেখক এই মুহূর্তে যুক্ত রয়েছে আনন্দ পাবলিশার্সের সঙ্গে। যাদের প্রতিনিয়ত চেষ্টায় বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঙালি উপহার পাচ্ছে একের পর এক মজাদার, জনপ্রিয় বই। বর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাঙালি বইয়ের সম্ভার রয়েছে আনন্দ পাবলিশার্সের কাছে। ২০টি ধারায়, ১২টি বিভাগে, ৪০০ জনেরও বেশি লেখক এই মুহূর্তে যুক্ত রয়েছে আনন্দ পাবলিশার্সের সঙ্গে। যাদের প্রতিনিয়ত চেষ্টায় বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঙালি উপহার পাচ্ছে একের পর এক মজাদার, জনপ্রিয় বই। তবে আজকে এই জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছানো আনন্দ পাবলিশার্সের পথ চলা ততটাও সহজ ছিল না। ১৯৫৭ সালে আনন্দবাজার পত্রিকা গ্রুপের কর্ণধার শ্রী অশোক কুমার সরকারের হাত ধরে পথ চলা শুরু করে আনন্দ পাবলিশার্স। উৎকর্ষতা এবং আভিজাত্যের ছোঁয়া বরাবরই দেখা গিয়েছে আনন্দ পাবলিশার্সের তরফে প্রকাশ পাওয়া বইগুলির মধ্যে। এই প্রকাশনা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করা লেখকরাও এক একজন দিকপাল বটে! সত্যজিত রায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ মজুমদার, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, গোলাম মুরশিদ, তসলিমা নাসরিন, শরদিন্দু বন্দ্য়োপাধ্যায়, অমর্ত্য সেন, আবুল বাশার, সুচিত্রা ভট্টাচার্য, বিমল কর, কে নেই সেই তালিকায়? সম্প্রতি অতিমারি পরিস্থিতিতে, গৃহবন্দি জীবনে বইয়ের যোগান অটুট রাখতে ই-বুক আঙ্গিকে নিজের জনপ্রিয় বইগুলির প্রকাশ করেছিল আনন্দ পাবলিশার্স। চালু করা হয়েছে অ্যাপও। যার ফলে মোবাইল বা ল্যাপটপেও এবার থেকে পড়া যাবে আনন্দ পাবলিশার্সের বই। শুধু তাই নয়, বিশ্ববাসীর জন্য বাংলা বইয়ের দরজা খুলে দিয়েছে আনন্দ পাবলিশার্স। ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজের পছন্দের বই বেছে নিয়ে অর্ডার করলেই হল। নির্দিষ্ট সময়ে তা পৌঁছে যাবে আপনার বাড়িতে। এ ছাড়াও গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে বা অ্যাপল স্টোর থেকে সরাসরি ডাউনলোড করা যাবে আনন্দ পাবলিশার্সের অ্যাপও। সেই সঙ্গে এই প্রকাশনা সংস্থার বিষয়ে যাবতীয় খুঁটিনাটি জানতে চোখ রাখতে হবে এদের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলে। তা হলে আর অপেক্ষা কেন। আজই রেজিস্টার করুন এবং পেয়ে যান প্রথম অর্ডারে ১০ শতাংশ ছাড়। এর জন্য আপনাকে কুপন কোডে গিয়ে লিখতে হবে new10। পেমেন্ট করা যাবে ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ইউপিআই, এবং নেট ব্যাঙ্কিংয়ের সাহায্যে। আজই ভিজিট করুন আনন্দ পাবলিশার্সের অফিসিয়ার স্টোর অথবা ওয়েবসাইটে। শুভ শারদীয়া।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

COVID-19: মারণক্ষমতা হারাচ্ছে করোনাভাইরাস, দাবি অক্সফোর্ড। জেনে নিন....

জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

চলো একটু ঘুড়ে আসি কাঞ্চনজঙ্ঘা বর্ননা ।

তাপসী ভূত বিশ্বাস করে না ঠিকই, কিন্তু সেটা খাস কলকাতায় বসে। এখন উত্তর সিকিমের এই প্রত্যন্ত গ্রাম— একে গ্রাম বলাও ভুল হবে, পাহাড়তলির ওপর ইতস্তত ছড়িয়ে থাকা কয়েকটা কাঠের বাড়ি— যেখানে সাঁঝবেলাতেই নিঝুম রাত নেমে এসেছে, এখানে ওর কেমন একটা ভয়-ভয় করছে। তার ওপর বাইরে অঝোরে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। এই অঞ্চলে এই একটাই হোম-স্টে সদ্য খুলেছে। সাকুল্যে চারটি ঘর। এখন এই ভরা বর্ষায় কেউ আসে না সাধারণত। যদি হঠাৎ রঞ্জনের অ্যাডভোকেট বন্ধু তমালের ফোন না পেত, তা হলে তাপসীও আসত না। অফিসে একটা জরুরি মিটিং চলছিল, তখনই আসে ফোনটা। মিটিং চলাকালীন খুব জরুরি না হলে ও কোনও ব্যক্তিগত ফোন ধরে না, তাই ‘মিটিংয়ে আছি, পরে ফোন করছি’ মেসেজ দিয়ে কেটে দিয়েছিল। পরে ফোন করতে তমাল কোনও ভণিতা না করে ওকে জানায় যে, রঞ্জন এখন অফিসের ট্যুরে দিল্লিতে নেই, মণিকার সঙ্গে গোয়ায় ছুটি কাটাতে গেছে। ওরা ফিরে এসে বিয়ে করতে চায়। তমালকে দায়িত্ব দিয়ে গেছে ডিভোর্সের শর্তাবলি তাপসীর সঙ্গে ফাইনাল করে রাখতে। রঞ্জন উদার ভাবে বলেছে, তাপসীর সব ন্যায্য দাবি ও মেনে নেবে, প্রকৃত ভদ্রলোকের মতো। তমাল কথা বলছিল পারিবারিক বন্ধু হিসেবে নয়, এক জন ল’ইয়ার হিসেবে। এতই ...

শরীরে জল জমেছে? সুস্থ থাকতে কী করবেন জেনে নিন....

নিয়ম করে স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়াদাওয়া-শরীরচর্চা সবই করেন, অথচ ওজন কমছে না কিছুতেই। কেন ভেবে পাচ্ছেন না! শরীরে জল জমছে না তো? এমনিতেই মানবদেহের ৫০-৬০ শতাংশ জল থাকে, কিন্তু যদি দেহে জলের পরিমাণ তার চেয়েও বেড়ে যায়? ফলে হাত-পা-গোড়ালি ফুলে যেতে শুরু করে। ব্যথাও হতে পারে। এই সমস্যা প্রায়শই হতে থাকলে ডিপ ভেন থ্রম্বোসিস, ফুসফুসে জল জমার মতো জটিল রোগও দেখা দিতে পারে। কেন দেহে জল জমে? অনেক ক্ষণ একজায়গায় বসে আছেন? তার কারণে শরীরে জল জমতে পারে। ঠিক একই রকম ভাবে এক জায়গায় অনেক ক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও এই সমস্যা হতে পারে। এছাড়া ঋতুস্রাব, গর্ভাবস্থা ইত্যাদির কারণেও দেহে জল জমতে পারে। তবে এই সব কারণ ছাড়াই যদি বারবার শরীরে জল জমে তা হলে একবার হৃদ্‌যন্ত্র পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার। ফুসফুস বা কিডনিতে কোনও জটিল রোগ বাসা বেঁধে থাকলে, তার উপসর্গ হিসেবেও দেহে জল জমতে পারে। কী করবেন? ১) খাবারে নুনের পরিমাণ কমান। চিপস, নিমকি, বড়া, সিঙ্গাড়া ইত্যাদি খাওয়া বন্ধ করুন। পাস্তা, পিৎজা, বার্গার, আইসক্রিম খাওয়াও চলবে না। ২) পাতে রাখুন টমেটো, কলা, অ্যাভোক্যাডো, শসা, বাঁধাকপি, পার্সলে পাতা ও পালং শাক। এছাড়া চিকিৎসকের...