অনেক সময়ই আমাদের রোজকার খাদ্যাতালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে সব্জি থাকে। তাই শরীরে সব রকম ভিটামিন এবং খনিজও যায় না। তাতেই ত্বকের জেল্লা হারায়, চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে, শরীরে আরও নানা রকম রোদ বাসা বাঁধে। তাই নিয়ম করে রোজ যদি শাক-সব্জির রস খেতে পারেন, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি সুফল পাবেন।
পুজোর আর কয়েকদিন মাত্র বাকি। এর মধ্যেই যদি চেহারা ঝকঝকে করে তুলতে চান, তা হলে কাল থেকেই শুরু করুন সব্জির রস। প্রত্যেক দিন জলখাবারের সঙ্গে খেলে পেট অনেক ক্ষণ ভর্তি থাকবে এবং বার বার খিদের মুখে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও কমবে।
কী ভাবে বানাবেন
অনেক ধরনের সব্জি মিলিয়েই এই ধরনের রস বানিয়ে ফেলতে পারেন। সব উপকরণ একসঙ্গে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিলেই আপনার রস তৈরি। কয়েকটি উদাহরণ রইল।
১। টমেটো এবং শসা
২। গাজর, পালং শাক এবং করলা
৩। গাজর, টমেটো এবং ক্যাপসিকাম
৪। বিটরুট, ক্যাপসিকাম এবং কেল পাতা
ভাবছেন তো এগুলি মিশিয়ে খাবেন কী করে। খেতে তো অখাদ্য লাগবে। কয়েকটি উপকরণ দিলেই স্বাদ বদলে যাবে। সাধারণ নুনের বদল এক চিমটে বিটনুন এবং গোলমরিচ দিতে পারেন। তা স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল, এবং স্বাদও বাড়াবে। জেনে নিন বাকি উপকরণগুলি কী।
১। লেবুর রস
২। পুদিন পাতা
৩। ধনে পাতা
৪। আদা
৫। হলুদ
৬। কাঁচা লঙ্কা
৭। তুলসি পাতা
তাহলে আর দেরি না করে কাল থেকেই শুরু করে দিন।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...



মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন