অফিস থেকে বাড়ি ফিরে চায়ের সঙ্গে মুড়ি আর চানাচুর— অনেক বাঙালিরই সন্ধ্যার খাবার এটি। অনেকে দুপুরে হাল্কা করে পেট ভরানোর জন্যও অল্প মুড়ি খেয়ে নেন। রোজ এ ভাবে মুড়ি খাওয়া কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল?
মুড়ি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। তাই অনেকেই মুড়ি এড়িয়ে চলেন। তবে মুড়ির গুণও নেহাত কম নয়। রোজ মুড়ি খেলে ক্ষতির চেয়ে লাভের সম্ভাবনাই বেশি।
মুড়ির কী কী গুণ? রইল তালিকা।
• অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে পারে মুড়ি। নিয়মিত মুড়ি খেলে পেটে অ্যাসিডের ক্ষরণে ভারসাম্য আসে। বাড়াবাড়ি রকমের অ্যাসিড হলে, মুড়ি জলে ভিজিয়ে খান অনেকে। তাতে দ্রুত অ্যাসিডের সমস্যা কমে।
• মুড়িতে ক্যালসিয়াম আর আয়রন থাকে। এটি হাড় শক্ত করে।
• এতে ক্যালোরির মাত্রা অত্যন্ত কম। অল্প খিদে পেলে মুড়ি খেলে পেট ভরে যায়। ক্যালোরির মাত্রা কম বলে মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। যাঁরা হাল্কা খাবার হিসাবে নিয়মিত মুড়ি খান, তাঁদের পক্ষে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ।
• আপনি কি রোজ মুড়ি খান? তা হলে নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে আপনার রক্তচাপও। এতে সোডিয়ামের মাত্রা কম। ফলে এটি খাওয়ার পরে পেট ভরলেও রক্তচাপ বাড়ে না।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন