পাতে কাঁচা নুন খান না। নিয়ম মেনে ফল-সব্জিও খান। কিন্তু কয়েকটি ভুল খাবার পাতে রাখেন। আপনি হয়তো জানেনই না যে তার জন্যই বেড়ে যেতে পারে রক্তচাপ। আর উচ্চ রক্তচাপ মানেই হৃদ্রোগ থেকে কিডনির সমস্যা— বলা যেতে পারে সব ধরনেরই অসুখকে যেচে আহ্বান করা। তাই জেনে নিন কোন কোন খাবারে বিপদ বাড়বে বৈ, কমবে না।
পাউরুটি
সকালের জলখাবারে পাঁউরুটি-ডিম টোস্ট কিংবা পাউরুটি-মাখন খাচ্ছেন? এখন থেকেই অভ্যাস বদলে নিন। কারণ এতে কিন্তু প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম রয়েছে। আর এই সোডিয়াম রক্তরসের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়, ফলে রক্তচাপ বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।
প্রসেস করা মিট
চিকেন সসেজ, বা প্যাকেট করা মাংস খান? সেটাও কিন্তু হতে পারে আপনার রক্তচাপ বাড়ার কারণ। এই মাংসগুলি সংরক্ষণের সময় আসলে যে সব পদার্থগুলি মাখানো হয়, তাতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম থাকে। তাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই ধরনের প্রসেসড মিট খাবেন না।
স্যুপ
গরম গরম স্যুপ খেতে কে না ভালবাসে! কিন্তু বাড়িতে সব উপকরণ যোগাড় করে স্যুপ তৈরি করা একটু ঝক্কির। অনেকেই তাই বাজার থেকে চটজলদি সমাধান হিসেবে কিনে নেন সহজেই বানানো যাবে এমন স্যুপের প্যাকেট। কিন্তু জানেন কি, প্যাকেট করা এই স্যুপের উপকরণে আদৌ কোনও পুষ্টিকর উপাদান থাকে না। উল্টে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম থাকে।
সস
বাড়িতে নুডলস বা পাস্তার সঙ্গে সস খেতে পছন্দ করেন? রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে ভুলেও টমেটো কেচআপ, টমেটো সস, পাস্তা সস ইত্যাদি খাবেন না। কারণ এই টমেটো দিয়ে তৈরি সসগুলিতে সোডিয়াম ও রাসায়নিক অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। ফলে এগুলি খেলেই রক্তচাপ বাড়বে।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...


মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন