বৌবাজার থানা এলাকার কলুটোলা স্ট্রিটের একটি বহুতলে আগুন লাগার ঘটনায় আতঙ্ক ছড়াল এলাকায়। সোমবার সকাল ১১টা নাগাদ এই আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন।
দমকল সূত্রে খবর, সোমবার সকালে ১১ নম্বর কলুটোলা স্ট্রিটের বাসিন্দারা একটি বহুতলের দোতলা থেকে ধোঁয়া বার হতে দেখেন। তার পরই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকল এবং বৌবাজার থানার পুলিশ। প্রথমে দমকলের চারটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। কিন্তু আগুন নিয়ন্ত্রণে না আসায় পরে আরও চারটি ইঞ্জিন পৌঁছয়। ইতিমধ্যেই দমকলের মোট ১৫টি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ করছে।
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে ওই বহুতলের দোতলায় একটি গুদাম ছিল। সেই গুদামেই আগুন লাগে। গুদামে দাহ্য বস্তু মজুত থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বহুতলের চারপাশ থেকে দোতলার ওই ঘরে জল দিচ্ছেন দমকলকর্মীরা। বাজার এলাকা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। দমকলকর্মীরা জানলা ভেঙে ভিতরে ঢোকারও চেষ্টা করছেন। ভিতরে কেউ আটকে রয়েছেন কি না তা এখনও জানা যায়নি। কী ভাবে আগুন লেগেছে তা জানার চেষ্টা চলছে।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন