আম-দই খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। আমের গন্ধযুক্ত দই সারা বছরই কিনতে পাওয়া যায়। এই সব দইয়ে অবশ্য আসল আম থাকে না। মেশানো হয় আমের সুবাস। এই আম-দই যতই জনপ্রিয় হোক না কেন, দইয়ের সঙ্গে আসল আম মিশিয়ে খেলে সমস্যা হতে পারে। আপাত ভাবে কিছু টের না পাওয়া গেলেও, দীর্ঘ দিন দই এবং আম একসঙ্গে খেলে অন্ত্রে ঘা হতে পারে।
তবে শুধু আমই নয়, এমন বেশ কয়েকটি খাবার রয়েছে, যা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়। কী কী খাবার, রইল তালিকা।
• মাছ এবং দই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। কিছু কিছু খাবার হজম করতে দই সাহায্য করে। কিন্তু সেই তালিকায় মাছ নেই। বরং মাছ খাওয়ার পরে দই খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
• অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খেয়েছেন? তার পরেও দই খাওয়া উচিত নয়। পেটের গণ্ডগোল হতে পারে।
• পেঁয়াজ খাওয়ার পরে দই একেবারেই নয়। পেঁয়াজ শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আর দই কমায়। দু’টি খাবার এক সঙ্গে গেলে শরীর খারাপ হতে পারে।
• শুনতে অদ্ভুত লাগলেও দই এবং দুধ একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। তা হলেও হজমের সমস্যা হতে পারে।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...


মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন