দেশের রাজধানীতে ১,৭০০ টাকা ছাড়িয়ে গেল রান্নার গ্যাসের দাম। আর পুজোর মরসুমের আগে কলকাতায় তা পৌঁছে গেল ১,৮০০-র অঙ্কে।
তেল সংস্থাগুলির শুক্রবার বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাসের দাম সিলিন্ডার প্রতি সাড়ে ৪৩ টাকা বাড়িয়েছে। এর ফলে রাজধানী দিল্লিতে বাণিজ্যিক ভাবে ব্যবহারের জন্য ১৯ কিলোগ্রাম গ্যাস সিলিন্ডারের দাম দাঁড়াল ১৭৩৬ টাকা ৫০ পয়সা। কলকাতায় সাড়ে ১,৭৭০ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে দাঁড়াল ১,৮০৫ টাকা ৫০ পয়সায়।
এই মূল্যবৃদ্ধির ফলে উৎসবের মরসুমে হোটেল-রেস্তরাঁর মতো বাণিজ্যিক কাজকর্মের খরচ বাড়বে। ফলে বাড়তে পারে ক্রেতাদের বিলের অঙ্কও।
তবে গৃহস্থের ব্যবহৃত ১৪.২ কিলোগ্রামের (ভর্তুকিহীন) গ্যাস সিলিন্ডারের দাম এই ধাক্কায় বাড়ানো হয়নি। প্রসঙ্গত, গত ১ সেপ্টেম্বর বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাসের দাম সিলিন্ডার প্রতি ৭৫ টাকা বাড়িয়েছিল কেন্দ্র।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন