বলা সহজ, করা নয়। মিষ্টি ছেড়ে দেব বললেই দেওয়া যায় না। যাঁরা মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন, তাঁরা জানেন। কিন্তু চিনি তো আবার ছাড়তে হতে পারে নানা কারণে। ডায়াবিটিস, হৃদ্রোগ, স্থূলতা— সবেরই তো ভয় আছে। সে ক্ষেত্রে যখন মুখ মিষ্টি করার তীব্র ইচ্ছা জাগবে, তখন কী করবেন?
অনেকেই বলবেন, দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। কষ্ট করতে হবে। কিন্তু তাতে সব সময়ে লাভ হয় না। বরং কোনও এক দুর্বল মুহূর্তে নিজের মনের কাছে হার মেনে হাত চলে যেতে পারে রসগোল্লার হাঁড়িতে।
এমন কাজ বার বার যাতে না হয়, তার একটি উপায় আছে। তা হল, বিকল্পের সন্ধান জেনে রাখা। চিনি না খেলে মুখ মিষ্টি করার অন্য উপায় কী?
১) ফল: স্বাস্থ্য ও স্বাদ, দুই-ই রক্ষা হবে। মিষ্টি কোনও ফল খেলেও কিছু পুষ্টিকর উপাদান যাবে শরীরে। আবার চিনি খাওয়ার প্রবল ইচ্ছাও দমন করা যাবে।
২) মধু: দুধ বা দইয়ে চিনি দিয়ে খেতে ভাল লাগে? এমন অনেকের হয়। কিন্তু চিনি না খেয়ে তার জায়গায় একটু মধু ঢেলে নিন।
৩) গুড়: যখন তখন গুড় খাওয়া কাজের কথা নয়। তবে চিনির চেয়ে অনেক বেশি কাজের হল গুড়। কারণ গুড় তুলনায় কম প্রসেসড। তাই তুলনায় কম ক্ষতিকর।
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন