টি২০ বিশ্বকাপে আরও বেশি দর্শক মাঠে আসতে পারবেন। জানিয়ে দিল আইসিসি। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির স্টেডিয়ামগুলিতে ৭০ শতাংশ মানুষ একসঙ্গে বসে খেলা দেখতে পারবেন। আইপিএল-এর সময় ৫০ শতাংশ মানুষের ঢোকার অনুমতি থাকলেও টি২০ বিশ্বকাপে আরও বেশি মানুষ বিরাট কোহলী, বাবর আজম, ক্রিস গেলদের সামনে থেকে দেখতে পারবেন।
১৬ দলের এই বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে ১৭ অক্টোবর থেকে। ওমান ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতেও ৩,০০০ সমর্থকের খেলা দেখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আইসিসি-র সিইও জিওফ অ্যালারডাইস বলেন, ‘‘আমরা খুব খুশি মাঠে আবার দর্শকদের স্বাগত জানাতে পেরে। বিসিসিআই, জিওফ অ্যালারডাইস বলেন, ‘‘আমরা খুব খুশি মাঠে আবার দর্শকদের স্বাগত জানাতে পেরে। বিসিসিআই, এমিরেটস ক্রিকেট বোর্ডকে ধন্যবাদ। পাশাপাশি ধন্যবাদ জানাব স্থানীয় প্রশাসনকেও। এদের সকলের সাহায্য ছাড়া এটা সম্ভব হত না।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘এত বড় প্রতিযোগিতা এখানে প্রথম বার হচ্ছে। তাই যাতে নিরাপদে সকলে খেলা দেখতে পারেন তা নিশ্চিত করতে হবে। পাঁচ বছর পর টি২০ বিশ্বকাপ হচ্ছে। তাই আমরা দারুণ ভাবে এই বিশ্বকাপ আয়োজন করতে চাই।’’
মাঠে দর্শক আসায় খুশি বিসিসিআই কর্তা জয় শাহ। তিনি বলেন, ‘‘টি২০ বিশ্বকাপ দর্শকরা মাঠে এসে দেখতে পারবেন। এর থেকে ভাল খবর আর কী হতে পারে? আমি নিশ্চিত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ খেলা দেখার জন্য আসবেন। তাঁদের চিৎকারেই ক্রিকেটাররা আরও ভাল খেলবেন। আমি শুধু সকলকে অনুরোধ করব, সবাই যেন স্বাস্থ্য বিধি মেনে খেলা দেখতে আসেন।’’
জিনগত পরিব্যক্তির কারণে করোনাভাইরাস ক্রমশই মারণক্ষমতা হারাচ্ছে। এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের। তিনি বলেন, ‘‘করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতিগুলির প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম।’’ আগামী দিনেও করোনাভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম। ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।’’ বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অফ মেডিসিন’-এর আলোচনাসভায় তাঁদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেছেন, ‘‘জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।’’ ডেম জানিয়েছেন, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তবে ‘নির্বিষ’ হয়ে পড়লেও ভবিষ্যতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা কমার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে জানিয়েছেন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেক...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন