সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অবরোধ অগ্নিগর্ভ হাওড়া, রেল পরিষেবা বিঘ্নিত

  West Bengal News Live:  রেল পরিষেবা। হাওড়া-খড়গপুর শাখায় রেল পরিষেবায় বিঘ্ন, চরমে যাত্রী দুর্ভোগ । বাতিল হাওড়া-ভদ্রক বাঘাযতীন এক্সপ্রেস, হাওড়া-আদ্রা শিরোমণি এক্সপ্রেস, বাতিল হাওড়া-টাটানগর স্টিল এক্সপ্রেস, হাওড়া-পুরুলিয়া এক্সপ্রেস, বাতিল হাওড়া-দিঘা স্পেশাল, শালিমার-পুরী এক্সপ্রেস, অবরোধ অগ্নিগর্ভ হাওড়া, রেল পরিষেবা বিঘ্নিত অবরোধ-বিক্ষোভে অগ্নিগর্ভ হাওড়া, বিঘ্নিত  আপ-ডাউন মিলিয়ে ৩০টি লোকাল ট্রেন বাতিল। কাল বাতিল টাটানগর-হাওড়া স্টিল এক্সপ্রেস, আদ্রা-হাওড়া শিরোমণি এক্সপ্রেস। কাল বাতিল পুরুলিয়া-হাওড়া এক্সপ্রেস, ভদ্রক-হাওড়া এক্সপ্রেস। রুট পরিবর্তন: হাওড়া-মুম্বই গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেস। রুট পরিবর্তন: হাওড়া-মুম্বই সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস।
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

ষষ্ঠীর দিনই মুখে ব্রণ , ঘরোয়া উপায়ে এক রাতে কমাবেন কী করে !

ব্রণ নিয়ে বিড়ম্বনা অনেকেরই। ঠিক যেন বেছে বেছে বিশেষ দিনগুলির আগে ব্রণ বেরোয়। হয় প্রথম ডেট, কিংবা চাকরির সাক্ষাৎকার কিংবা পুজো-পার্বণের আগের দিন। সারা মাস ত্বক দারুণ ঝকঝকে থাকল। ঠিক বিশেষ দিনের আগে কপালে বিশাল একটা ব্রণ বেরিয়ে গেল— এই ঘটনা ঘটেই থাকে। আর তাতে মন খারাপ হয়ে যায় প্রত্যকেরই। দুশ্চিন্তায় পড়ে যান সকলে। কী করে ব্রণ গায়েব করা যায়, তা নিয়ে গবেষণা করতে বসেন ইন্টারনেট খুলে। অনেকে ধৈর্য না ধরতে পেরে হয়তো ফাটিয়েই ফেলেন ব্রণ। আর তাতেই ত্বকের আরও ক্ষতি হয়ে যায়। ব্রণ ফেটে রক্ত বেরিয়ে ফোলা ভাব কমে যায় ঠিকই, কিন্তু দাগ বসে যায় মুখে। খুব বেশি ক্ষত হলে গর্তও হয়ে যেতে পারে। সেই দাগ মেলানো পরে খুব কঠিন। তা হলে কী করে ব্রণ উধাও করা যায়। এক রাতের মধ্যে ব্রণ মিলিয়ে দেওয়া কি আদৌ সম্ভব? অনেকটাই সম্ভব। বেনজয়েল পারোক্সাইড, সালফার, টি-ট্রি অয়েল বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড— যে কোনও এক ধরনের উপকরণের উপর ভরসা রাখতে পারেন। এগুলি সবই ‘স্পট ট্রিটমেন্ট’-এর জন্য দারুণ কাজে দেয়। যাঁদের ব্রণর সমস্যা তাঁরা এর মধ্যে কোনও একটা বাড়িতে রাখতে পারেন। টি-ট্রি অয়েল বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড রয়েছে এমন কোনও ক্রিম ব্রণ উপরে ...

ঘরোয়া উপায়ে এক সপ্তাহেই কৃমির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন কী ভাবে তারাতাড়ি জেনে নিন।

বহু শিশুই কৃমির সমস্যায় কষ্ট পায়। তবে বয়স বাড়লে যে এই সমস্যা কমে যাবে— এমন কথাও জোর দিয়ে বলা যায় না। বহু প্রাপ্তবয়স্কই কৃমির সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যা কমানোর জন্য অনেক ওষুধ পাওয়া যায়। কিন্তু অনেকেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়ে কৃমি তাড়ানোর ওষুধ খেতে চান না। তবে ওষুধ না খেয়েও কৃমি তাড়ানো যায়। সেটিও মাত্র এক সপ্তাহেই। হাতের কাছে থাকা কয়েকটি ঘরোয়া জিনিসেই তা সম্ভব। খুব সহজে ঘরোয়া উপায়ে কৃমি তাড়াবেন কী করে? রইল তালিকা। • লবঙ্গ: এক কাপ জলে তিন-চারটে লবঙ্গ ফুটিয়ে নিন। সেই জল সারা দিন অল্প অল্প করে খান। লবঙ্গ সিদ্ধ করা জল শুধু কৃমি নয়, মারবে কৃমির ডিমও। • নিমপাতা: কয়েকটি নিমপাতা বেটে ফ্রিজে রেখে দিন। এমন পাত্রে রাখবেন, যার মধ্যে সহজে বাতাস ঢুকতে পারে না। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম জলে এক চামচ নিমপাতা বাটা মিশিয়ে নিন। সেটি খেয়ে ফেলুন। কৃমির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। • কুমড়োর বীজ: কৃমি তাড়ানোর অব্যর্থ ওষুধ। প্রথমে কয়েকটি কুমড়োর বীজকে হাল্কা করে ভেজে গুঁড়িয়ে নিন। এ বার এক কাপ নারকেলের দুধের সঙ্গে সম পরিমাণ জল মেশান। এর মধ্যে ভাজা কুমড়ো বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে দিন। সকালে খালি পেটে এটি খেয়ে ...

পুজোর দিন উপোস করেন, দিনের শেষে যে তিনটি খাবার খেতে পারবেন জেনে নিন!

অনেকেই পুজো দেওয়ার জন্য উপোস করেন। কিন্তু উপোস ভাঙার পরে অনেকেরই শরীর খারাপ হয়। কারণ এর পরে লুচি, মণ্ডা-মিঠাই বা পোলাও খেয়ে ফেলেন। কিন্তু সুস্থ থাকতে গেলে এই ভুল করবেন না। বরং উপোস ভাঙার পর এমন কিছু খাবার খান, যা আপনার শরীরকে পুষ্টি দেবে। উপোস ভাঙার পরে কী খেতে পারেন? রইল তালিকা। কলা ও আখরোটের স্মুদি সহজেই বানাতে পারেন এই স্মুদি। অনেক ক্ষণ খালি পেটে থাকার পরে এই স্মুদি পেটও ভরাবে। উপকরণও রয়েছে ঘরের মধ্যেই। কলা, দই, আখরোট ও মধু। কলা, দই ও আখরোট একসঙ্গে ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। তার পরে একটি গ্লাসে ঢেলে এর সঙ্গে ২ চা চামচ মধু মেশান। উপরে আখরোট কুচি ছড়িয়ে পরিবেশন নিন। ওটস ক্ষীর এখন অনেকেই ওটস খান। বাড়িতে সহজেই এই উপকরণটি পাওয়া যাবে। উপোস ভাঙার পর খেতে পারেন ওটস ক্ষীর। লাগবে ঘি, ওটস, দুধ এবং শুকনো ফল। প্রথমে প্যানে ঘি গরম করুন। তার পরে ওটস দিয়ে হাল্কা করে নাড়ুন। এতে দুধ মেশান। ওটস নরম না হওয়া পর্যন্ত আঁচ কমিয়ে ভিজিয়ে রাখুন। তার পরে উপরে শুকনো ফল ছড়িয়ে একটু ঘন হতে দিন। গরম গরম খান, তবে গরম খেতে ইচ্ছে না হলে ঠান্ডা করেও খেতে পারেন। রোস্টেড মাখন উপোস ভাঙার পর কম ক্যালোরিযুক...

শরীরে জল জমেছে? সুস্থ থাকতে কী করবেন জেনে নিন....

নিয়ম করে স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়াদাওয়া-শরীরচর্চা সবই করেন, অথচ ওজন কমছে না কিছুতেই। কেন ভেবে পাচ্ছেন না! শরীরে জল জমছে না তো? এমনিতেই মানবদেহের ৫০-৬০ শতাংশ জল থাকে, কিন্তু যদি দেহে জলের পরিমাণ তার চেয়েও বেড়ে যায়? ফলে হাত-পা-গোড়ালি ফুলে যেতে শুরু করে। ব্যথাও হতে পারে। এই সমস্যা প্রায়শই হতে থাকলে ডিপ ভেন থ্রম্বোসিস, ফুসফুসে জল জমার মতো জটিল রোগও দেখা দিতে পারে। কেন দেহে জল জমে? অনেক ক্ষণ একজায়গায় বসে আছেন? তার কারণে শরীরে জল জমতে পারে। ঠিক একই রকম ভাবে এক জায়গায় অনেক ক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও এই সমস্যা হতে পারে। এছাড়া ঋতুস্রাব, গর্ভাবস্থা ইত্যাদির কারণেও দেহে জল জমতে পারে। তবে এই সব কারণ ছাড়াই যদি বারবার শরীরে জল জমে তা হলে একবার হৃদ্‌যন্ত্র পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার। ফুসফুস বা কিডনিতে কোনও জটিল রোগ বাসা বেঁধে থাকলে, তার উপসর্গ হিসেবেও দেহে জল জমতে পারে। কী করবেন? ১) খাবারে নুনের পরিমাণ কমান। চিপস, নিমকি, বড়া, সিঙ্গাড়া ইত্যাদি খাওয়া বন্ধ করুন। পাস্তা, পিৎজা, বার্গার, আইসক্রিম খাওয়াও চলবে না। ২) পাতে রাখুন টমেটো, কলা, অ্যাভোক্যাডো, শসা, বাঁধাকপি, পার্সলে পাতা ও পালং শাক। এছাড়া চিকিৎসকের...

দই খাচ্ছেন , জেনে নিন কত টা উপকারী আর কতটা ক্ষতিকর!

আম-দই খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। আমের গন্ধযুক্ত দই সারা বছরই কিনতে পাওয়া যায়। এই সব দইয়ে অবশ্য আসল আম থাকে না। মেশানো হয় আমের সুবাস। এই আম-দই যতই জনপ্রিয় হোক না কেন, দইয়ের সঙ্গে আসল আম মিশিয়ে খেলে সমস্যা হতে পারে। আপাত ভাবে কিছু টের না পাওয়া গেলেও, দীর্ঘ দিন দই এবং আম একসঙ্গে খেলে অন্ত্রে ঘা হতে পারে। তবে শুধু আমই নয়, এমন বেশ কয়েকটি খাবার রয়েছে, যা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়। কী কী খাবার, রইল তালিকা। • মাছ এবং দই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। কিছু কিছু খাবার হজম করতে দই সাহায্য করে। কিন্তু সেই তালিকায় মাছ নেই। বরং মাছ খাওয়ার পরে দই খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। • অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খেয়েছেন? তার পরেও দই খাওয়া উচিত নয়। পেটের গণ্ডগোল হতে পারে। • পেঁয়াজ খাওয়ার পরে দই একেবারেই নয়। পেঁয়াজ শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আর দই কমায়। দু’টি খাবার এক সঙ্গে গেলে শরীর খারাপ হতে পারে। • শুনতে অদ্ভুত লাগলেও দই এবং দুধ একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। তা হলেও হজমের সমস্যা হতে পারে।

ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়া থেকে নিজেকে বাঁচাবেন কী করে?

ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়ার মতো রোগ বর্ষায় ছেয়ে যায়। শরৎ পড়ে গেলেও বৃষ্টি এখনও পিছু ছাড়েনি এ বছর। আবহাওয়া এমন, যে ভাইরাল ফ্লুও বাড়ছে। চুপিসাড়ে বসে রয়েছে করোনাও। একটু কোথাও আলগা পেলেই কোপ বসাচ্ছে। এই সময়ে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য প্রয়োজন কিছু বাড়তি সাবধানতা। করোনার সঙ্গে ফ্লু বা ম্যালেরিয়ার মতো রোগের আবার কিছু উপসর্গও মিলে যায়। তাই হঠাৎ জ্বর হলে, তার কারণ বোঝাও মুশকলি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অথচ প্রত্যেকটি রোগই যথেষ্ট গুরুতর। তাই রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু হতে যদি দেরি হয়ে যায়, তা হলে পরিস্থিতি অনেক সময়েই হাতের বাইরে বেরিয়ে যেতে পারে। সাধারণত ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার মতো অসুখ সেরে যায় ঠিক চিকিৎসায়। কিন্তু চিকিৎসায় দেরি হয়ে গেলে, হাসপাতালে ভর্তি করানো আবশ্যিক হয়ে পড়ে। পুজোর বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। এখন এ সব বিপত্তি না ঘটাই বাঞ্ছনীয়। কী করে নিজেকে এই সব অসুখ থেকে বাঁচানো যায়, জেনে নিন। ১। বৃষ্টির সময়ে মশা-মাছির থেকে নানা রকম রোগ হয়। তাই সাবধান হতে হবে সেখান থেকেই। বাড়ির জানলায় নেট লাগিয়ে মশা-মাছির প্রবেশ আটকান। মশার ওষুধ স্প্রে করতে পারেন মাঝেমাঝে। মশা তাড়ানোর তরল ওষুধ বা কয়েল ব্যবহার কর...